"র"একাডেমিতে এক সংগ্রামরত ট্রেনির জন্য একজন কঠোর পরামর্শদাতা নিযুক্ত করা হয়। সেই মহিলা আসলে ওই ট্রেনির দিদির বন্ধু। তার চেয়ে বয়সে অনেকটাই বড়। শেষমেশ দিদির বয়সী মহিলার সাথে প্রেমেই পড়ে সেই ট্রেনি ছেলেটি। তারপর?
এক মধ্যবিত্ত বাড়ির মেয়ে নয়না। জিন্দাল ইন্ডাস্ট্রির মালিক নয়নার প্রেমে পড়ে তার সরলতা এবং স্নেহশীল আচরণ দেখে, কিন্তু সে কোনো ভাবেই নয়নাকে জানাতে পারছে না সে কে? সে নয়নার সামনে এক ভিখারীর ছদ্মবেশে আছে। সে কি পারবে তার আসল পরিচয় নয়না কে জানাতে? সে কি পারবে ভিখারীর বেশেই নয়নার মনে জায়গা করে নিতে?
তৃতীয় বিবাহবার্ষিকীতে আনন্দের আয়োজন হঠাৎ এক শাস্তির দৃশ্যে পরিণত হয়। স্বামী জনসমক্ষে স্ত্রীকে অপমান করে তুচ্ছ করে। কিন্তু এই স্ত্রী আসলে ছদ্মবেশধারী। তিনি শহরের সবথেকে ধনী ব্যক্তির কন্যা, এতদিন ছিলেন নিজের পরিচয় লুকিয়ে। আর তার পরিবারেরও আসল সম্পদের উৎস তিনিই। এক ঝটকায় তিনি অদৃশ্য হয়ে যান, ফিরে আসেন এক নতুন পরিচয়ে। তারপরই গল্প মোড় নিতে থাকে অন্য এক দিকে।!
এক ধনী দম্পতি, শালিনী আর মুকেশ সাক্সেনা, রিসোর্টে বেড়াতে যান। ওখানে গিয়ে প্রতারণার শিকার হন, যার ফলে ক্ষমতালোভী এক ম্যানেজার তাদের উপর অপমান এবং নিষ্ঠুরতার ঝড় তোলে। কিন্তু যখন তাদের পরিচয়ের সত্যিটা প্রকাশ পায়, তখন আরো একটি নাটকীয় হিসাব-নিকাশ শুরু হয়ে যায়। এতে প্রমাণ হয়ে গেলো যে সম্মান কেনা যায় না, এবং ভালো কর্মের ফল সব সময় ভালোই হয়। দেখতে থাকুন !
হোমমেকার সুনয়না ডিভোর্সড্। তিনি বিয়ে করেন শাশ্বত নামের এক ব্যক্তিকে। কিন্তু তিনি জানতেন না যে, শাশ্বত বিরাট বড়লোক। শাশ্বত আসলে ভালোবাসার পরীক্ষা নিচ্ছেন। ছাপোষা ইনসুওরেন্স এজেন্ট হিসেবেই সুনয়নার কাছে ধরা দিয়েছেন। এদিকে সুনয়নার পুত্র, পুত্রবধূ এবং তাদের সন্তান আলাদা থাকে। সুনয়নার সাথে তাঁর পুত্রবধূ খুবই খারাপ আচরণ করে, দুর্ব্যবহার করে। এদিকে সুনয়নার মেয়ে নিশি বহু বছর ধরে নিখোঁজ। এতদিন সুনয়না তার খোঁজ করে যাচ্ছিল। এখন শাশ্বতও তাকে খুঁজতে থাকে। দেখা যায়, সেই শাশ্বতরই দত্তক নেওয়া কন্যা আসলে নিশি। প্রতারণা, পারিবারিক বিশ্বাসঘাতকতা এবং গোপন পরিচয়ের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে, সত্যিকারের ভালোবাসা শেষ পর্যন্ত জয়লাভ করে।
এক সময়ের জনপ্রিয় জাইকা রেস্টুরেন্ট এখন দুর্দশাগ্রস্ত। এক নতুন কর্মচারী সেখানে কাজে যোগ দিলে অন্যরা তাকে হেয় করে। হঠাৎ একদিন ফুড ইন্সপেক্টর এসে ভিন্নধর্মী খাবার তৈরি করতে বলেন। নতুন ছেলেটি সাহস করে তা রান্না করে, কিন্তু তার প্রেজেন্টেশন নিয়ে সবাই উপহাস করে। তবে রেস্টুরেন্টের মালিক খাবারটি চেখে দেখে প্রশংসা করেন। এরপর একটি প্রতিযোগিতা শুরু হয়, যা এক নতুন মোড় নিয়ে আসে।
সুদর্শন এক বদমেজাজী প্রফেসরের প্রেমে পড়ে যায় তাঁরই কলেজের এক ছাত্রী। একদিকে তার ভালোবাসা, আর একদিকে পড়াশোনা, সেই সঙ্গে পারিবারিক টানাপোড়েন। ঝুঁকিপূর্ণ এই প্রেম নিয়ে চলতে থাকে নানান অনিশ্চয়তা। দুজনের অসমবয়সী প্রেমের বন্ধন দুজনেরই ভবিষ্যতকে রিস্কের মধ্যে ফেলে দেয়। তারপর?
'টু হেভি টু হ্যান্ডল' আসলে প্রতিশোধের গল্প বলে। এক নারীর ভারিক্কী ওজন নিয়ে উপহাস করা হয়। তার সাথে বিয়ে করার পরেও তার স্বামী তাকে ডিভোর্স দেয়। ঘনিষ্ঠ হয় অন্য আর এক নারীর সাথে। সেই বিশ্বাসঘাতকতা থেকেই শিক্ষা নিয়ে প্রিয়া নামের ওই নারী নিজেকে আমূল পরিবর্তন করার দৃঢ়সংকল্প নেয়। বদলে যায় সে। ছিপছিপে গড়ন নিয়ে ফিরে আসে। তার এই রূপান্তর সকলকে চমকে দেয়। চরম নাটকীয় মুহূর্তে ঘটনা ধীরে ধীরে চমকে মোড় নিতে থাকে। প্রিয়া কি বদলা নেবে?